cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটের মুরারিচাঁদ কলেজে (এমসি কলেজ) গৃহবধূ গণধর্ষণের ঘটনায় যৌথ অনুসন্ধান কমিটির প্রতিবেদন হাইকোর্টে পৌঁছেছে।
মঙ্গলবার (২০ অক্টোবর) বিচারপতি মজিবুর রহমান মিয়া এবং বিচারপতি মহি উদ্দিন শামীমের হাইকোর্ট বেঞ্চে গণধর্ষণের ঘটনায় মামলার রিট শুনানির দিন ধার্য রয়েছে বলে জানা গেছে।
সোমবার সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের একজন কর্মকর্তা সূত্রে জানা যায়, এ প্রতিবেদন হাইকোর্ট রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে জমা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট আদালতের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল (ডিএজি) নওরোজ মো. রাসেল চৌধুরী জানান, বিচারপতি মজিবুর রহমান মিয়া এবং বিচারপতি মহি উদ্দিন শামীমের হাইকোর্ট বেঞ্চে মঙ্গলবার (২০ অক্টোবর) এমসি কলেজে গৃহবধূ গণধর্ষণের ঘটনায় মামলার রিট শুনানির দিন ধার্য রয়েছে। যৌথ কমিটির প্রতিবেদন আগামীকাল আদালতে দাখিল করা হতে পারে।
এর আগে গত ২৯ সেপ্টেম্বর এমসি কলেজে গৃহবধূ গণধর্ষণের ঘটনায় অনুসন্ধানে যৌথ কমিটি গঠন করেন হাইকোর্ট। সিলেটের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক, চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) এবং অতিরিক্ত ডেপুটি কমিশনারকে এ অনুসন্ধানের নির্দেশ দেয়া হয়।
একইসঙ্গে অনুসন্ধানকালে কমিটির সদস্যদের নিরাপত্তা ও তাদের সহযোগিতা করতে পুলিশ কমিশনারকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এছাড়াও গৃহবধূ ধর্ষণের ঘটনায় কলেজ কর্তৃপক্ষের উদাসীনতার কারণে তাদের বিরুদ্ধে কেন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন আদালত।
সিলেটের এমসি কলেজে স্বামীর কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে গৃহবধূ গণধর্ষণের ঘটনায় কলেজ কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় ব্যবস্থা চেয়ে পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন হাইকোর্টের নজরে আনেন আইনজীবী মোহাম্মদ মেসবাহ উদ্দিন। পরে আদালত এ বিষয়ে আইনজীবীকে আবেদন দাখিল করতে বললে আইনজীবী গৃহবধূর ধর্ষণের ঘটনায় প্রয়োজনীয় নির্দেশনা চেয়ে আদালতে আবেদন জানান এবং এর শুনানি করেন।
প্রসঙ্গত, গত ২৫ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় স্বামীকে সঙ্গে নিয়ে এমসি কলেজে বেড়াতে যান এক তরুণী। এ সময় ক্যাম্পাস থেকে কয়েকজন ছাত্র ওই তরুণীকে স্বামীসহ কলেজ ছাত্রাবাসে তুলে নিয়ে যায়। পরে তারা স্বামীকে বেঁধে মারধর ও গৃহবধূকে ধর্ষণ করে।
খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে তাদের উদ্ধার করে। ভুক্তভোগী গৃহবধূর স্বামী সেদিন রাতেই বাদী হয়ে শাহপরান থানায় মামলা করেন। মামলায় এজাহার নামীয় আসামি করা হয়েছে ৬ জনকে। সেই সঙ্গে অজ্ঞাতনামা আরও ২/৩ জনকে আসামি করা হয়। আসামিরা হলেন− এম সাইফুর রহমান, শাহ মাহবুবুর রহমান রনি, তারেক আহমদ, অর্জুন লঙ্কর, রবিউল ইসলাম ও মাহফুজুর রহমান।